ফাইভার মার্কেটপ্লেসে প্রচুর কাজ পাওয়ার কিছু টিপস
ফাইভার (fiverr.com) ইতিমধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এ মার্কেটপ্লেসে গিগ রেট ৫ ডলার দেখে অনেকে কাজ করতে কম উৎসাহিত হয়। আসলে বিষয়টি এরকম না।এ ইন্টারভিউ পড়ার পর অনেকেই জানতে চেয়েছে কিভাবে fiverr.com এ সফল হওয়া যায়। সেজন্যই লিখে ফেললাম আজকের এ পোস্টটি।
SEO,SMM,SEM,SMO.
Gmail account creat,Backlink creat,facebook likes,instgram follower,ads mangement,logo dezine,website ranking etc.
১) গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখেই ভিতরে গিয়ে পড়তে আকর্ষণবোধ করে। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
২) ট্যাগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য রিলেটেড কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করুন।
৩) ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এরকম কিছু ব্যবহার করুন। গতানুগতিকের বাইরে গিয়ে ব্যতিক্রম কিছু করলেই সেটি মানুষকে আকর্ষণ করে। সুতরাং সে চেষ্টাটা করুন।
৪) গিগে যদি ভিডিও ব্যবহার করেন তাহলে সেক্ষেত্রে বিক্রির সম্ভাবনা ৬০% বেড়ে যায়। এটা ফাইভার অথোরিটি থেকেই বলা আছে। সুতরাং চেষ্টা করুন, ফাইভারের নিয়ম মেনে ভিডিও তৈরি করে সেটি গিগে ব্যবহার করার জন্য। গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি, ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। “Exclusively on Fiverr” এই কথাটা অবশ্যই গিগে থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারেন না। কাজেই সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত পরিবর্তন করতে পারবেন।
১নং বিষয়ঃ গিগ পপুলারিটি অর্জনঃ
গিগের ভিতর যদি প্রচুর মানুষকে নিয়ে আসতে পারেন অর্থাৎ প্রচুর মানুষকে গিগটি পড়াতে পারেন তাহলেই সেই গিগের পপুলারিটি অর্জিত হয়। প্রচুর মানুষকে গিগটির লিংকে ক্লিক করানোর জন্য কিছু এস.ই.ও টিপস ব্যবহার করতে হবে।
কোন ধরনের গিগ গুলো ফাইভারে বেশি বিক্রি হয়?
সাধারণত ক্রিয়েটিভ ধরনের গিগগুলো বেশি বিক্রি হয়। যেমনঃSEO,SMM,SEM,SMO.
Gmail account creat,Backlink creat,facebook likes,instgram follower,ads mangement,logo dezine,website ranking etc.
কিভাবে গিগ কে সার্চের ফলাফলের প্রথমে রাখব?
কোন বায়ারের যখন কোন সার্ভিস দরকার হয়, তখন ফাইভারে গিয়ে সার্চ করে। তখন সার্চের প্রথম দিকে আপনার গিগটিকে পাওয়া গেলে বিক্রির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গিগটিকে সার্চের ফলাফলের প্রথমে আনার জন্য টিপস শিখিয়ে দিচ্ছি।১ম পদক্ষেপঃ
গিগ অপ্টিমাইজ করুনঃ১) গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখেই ভিতরে গিয়ে পড়তে আকর্ষণবোধ করে। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
২) ট্যাগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য রিলেটেড কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করুন।
৩) ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এরকম কিছু ব্যবহার করুন। গতানুগতিকের বাইরে গিয়ে ব্যতিক্রম কিছু করলেই সেটি মানুষকে আকর্ষণ করে। সুতরাং সে চেষ্টাটা করুন।
৪) গিগে যদি ভিডিও ব্যবহার করেন তাহলে সেক্ষেত্রে বিক্রির সম্ভাবনা ৬০% বেড়ে যায়। এটা ফাইভার অথোরিটি থেকেই বলা আছে। সুতরাং চেষ্টা করুন, ফাইভারের নিয়ম মেনে ভিডিও তৈরি করে সেটি গিগে ব্যবহার করার জন্য। গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি, ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।
এখন ভিডিওর ব্যাপারে Fiverr এর কিছু নিয়ম বলি
১। ভিডিও অবশ্যই ১ মিনিট বা তার কম হতে হবে
২। “Exclusively on Fiverr” এই কথাটা অবশ্যই গিগে থাকতে হবে। সেটা লিখে, মুখে বলে, বা ছবির মাধ্যমে যে ভাবে হোক।
৩। পর পর তিনবার ভিডিও রিজেক্ট হলে আর কখনই গিগে ভিডিও যুক্ত করতে পারেন না। কাজেই সাবধান। উপরোক্ত ১,২ করণেই সাধারণত ভিডিও রিজেক্ট হয়।
৪। ভিডিও অবশ্যই গিগের উপর ভিত্তি করে হতে হবে।
৫। একই ভিডিও একধিক গিগে যুক্ত করতে পারবেন।
৬। ভিডিও যুক্ত করার সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গিগে শো করে।
৭। ভিডিও পাবলিশ হবার পর যতবার খুশি ভিডিও পরিবর্তন করতে পারবেন। Thumbnail ও ইচ্ছেমত পরিবর্তন করতে পারবেন।
২য় পদক্ষেপঃ
গিগ অপ্টিমাইজ হয়ে গেলে এবার দুটি বিষয় নির্ভর করে সার্চে উপরে থাকার জন্য। এ দুটি বিষয় হচ্ছেঃ গিগ পপুলারিটি, গিগ রিভিউ।১নং বিষয়ঃ গিগ পপুলারিটি অর্জনঃ
গিগের ভিতর যদি প্রচুর মানুষকে নিয়ে আসতে পারেন অর্থাৎ প্রচুর মানুষকে গিগটি পড়াতে পারেন তাহলেই সেই গিগের পপুলারিটি অর্জিত হয়। প্রচুর মানুষকে গিগটির লিংকে ক্লিক করানোর জন্য কিছু এস.ই.ও টিপস ব্যবহার করতে হবে।
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে প্রচুর কাজ পাওয়ার কিছু টিপস
Reviewed by Mamun IT Solution
on
May 14, 2017
Rating:
No comments:
Post a Comment